উপজেলার ঐতিহ্য
#দর্শনীয়_স্থান
কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ- শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধিস্থল। লক্ষীপুর(গোপীনাথপুর) শহীদ মুক্তি যোদ্ধা সমাধিস্থল।
ক) কোল্লাপাথর শহীদ সমাধিস্থলঃ কসবা উপজেলার দক্ষিণে ১০কিঃমিঃ দুরে ভারতীয় সীমান্তের সন্নিকটে বায়েক ইউনিয়নের কোলস্নাপাথর গ্রামে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সীমান্ত এলাকায় যুদ্ধে শাহাদাৎ বরণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের লাশ সংগ্রহ করে স্থানীয় জনসাধারণের উদ্যোগে স্থানীয় অধিবাসী আঃ মান্নান সাহেবের নিজস্ব মালিকাধীন পাহাড়ের চূড়ায় ৫১ জন মুক্তিযোদ্ধাকে সমাহিত করা হয়। সমাধিস্থলকে ঘিরে একটি পর্যটন স্পট গড়ে উঠেছে। জেলা পরিষদ কর্তৃক সমাধিস্থলের পার্শ্বে পর্যটকদের জন্য অত্যাধুনিক ডাকবাংলো ও মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মান কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে।
খ) লক্ষীপুর শহীদ সমাধিস্থলঃ কসবা উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৩কিঃমিঃ উত্তর পূর্বে গোপীনাথপুর ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামে ভারতীয় সীমান্তবর্তী পাহাড়ের চূড়ায় ১২জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সমাহিত করা হয়। সমাধি স্থলকে কেন্দ্র করে পর্যটন স্পট গড়ে উঠছে।
দুটি সমাধিস্থলই ভারতীয় সীমান্তবর্তী জিরো পয়েন্টে লাগোয়া পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত । পাহাড়ী টিলার সবুজ বনানী, সন্নিকটে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ, সবুজ গাছপালায় ঢাকা সমাধিস্থল দুটির সৌন্দর্য পর্যটকদের হৃদয় ছুয়ে যায়।
★বাংলাদেশের প্রথম ও এক মাত্র কোরআন ভাস্কর্য। কসবা
কল্যাণ সাগর দিঘী ঃকসবা উপজেলা সদরে ডাকবাংলো সংলগ্ন প্রায় ২২ একর আয়তনে কল্যাণ সাগর দিঘী। দিঘীর চার পার্শ্বে পার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ।
পুড়া রাজার জাঙ্গাল- তিন লাখ পীর (তিলক পীর) থেকে বল্লভপুর পর্যন্ত;পাঁচ শত বছরের পুরনো। 
নির্মলা সুন্দরী -শ্রী শ্রী আনন্দময়ী আশ্রম ও জন্ম ভিটা।খেওড়া। 
রাজা ধর্ম মানিক্যের স্ত্রী কমলাবতীর নামে -কমলা সাগর কসবা।(বর্তমানে ত্রিপুরা) মহারাজ দ্বিতীয়ত মানিক্যের দীঘি -ধর্মসাগর কসবা। 
মহারাজ গোবিন্দ মানিক্যের স্ত্রী -গুনবতী মহাদেব্যার নামে -গুনসাগর, জাজিয়ারা,কসবা। 
মহারাজ রামদেব মানিক্যের নামে রামসাগর,মাইজখার,কসবা। 
আরো আছে পদ্মদিঘী (বাউরখন্ড),রাজার দিঘী(মূলগ্রাম),শ্রী দীঘি (শ্রীপুর),কৈলাস দীঘি, আন্ধাদীঘি (খেওড়া),পদ্মা পুকুর (বল্লভপুর গ্রামের পূর্ব পাশে), জুগি পুকুর(বল্লভপুর) ব্লু স্কাই পার্ক; বল্লভপুর-শিমরাইল