এক নজরে কসবা

আমাদের কসবা সম্পর্কে জেনে নিন ……..
কসবা একটি ফরাসি শব্দ । কসবা শব্দটির আভিধানিক অর্থ জনপদ অথবা উপশহর।ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনামলে এ নামকরণ করা হয়।অনেক ঐতিহাসিকের মতে কসবার আদি নাম ছিল কৈলাগড়।কিল্লা শব্দের অর্থ সেনানিবাস যা সামান্য পরিবর্তিত হয়ে হয়েছে কৈলা।গড় অর্থ দুর্গ।মুসলমানদের শাসনামলে এ কসবা ছিল একটি কিল্লা বা সেনানিবাস।আর এভাবেই কৈলাগড় থেকে কসবার উৎপত্তি।ভারতবর্ষে মুসলমান শাসনামলে ১৩৩৮ খ্রিষ্টাব্দে আলাউদ্দিন হোসেন শাহ রেল স্টেশনের পশ্চিম পাশে কৈলাগড় নামে একটি দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। ঐ দুর্গের আশে পাশে প্রথম দিকে জনবসতি এবং পরবর্তীতে আস্তে আস্তে ছোট শহর কসবা গড়ে ওঠে। ত্রিপুরা রাজ্যের ইতিহাস গ্রন্থ “রাজমালা”থেকে জানা গেছে কোন এক সময়ে এই কসবা ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী ছিল। কসবা ছিল সুলতানি আমলের উপবিভাগীয় প্রশাসনিক কেন্দ্র। প্রশাসনিক উপ-বিভাগগুলোর মধ্যে ইকলিম, ইকতা, মুকতা, ইরতা, সোয়ার,ও কসবা নামের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত মোট ৩৭টি কসবার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। কসবাগুলির অধিকাংশই বর্তমান জেলা শহরের মধ্যে বা অদুরে অবস্থিত ছিল। একটি কসবার অবস্থান থেকে অন্যটির দূরত্ব ও একটি বিষয়। এসব নামের সঙ্গে অনেক রাজকীয় আমলার পদবির সংযুক্তি লক্ষ করা যায়, যেমনঃ কাজূর কসবা, কতোয়ালের কসবা, শহর কসবা, নগর কসবা ইত্যাদি। কসবাগুলোর অবস্থান, একটির সঙ্গে অপরটির দূরত্ব, রাষ্ট্রীয় কিংবা প্রাদেশিক রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থা এবং নামের সঙ্গে যুক্ত রাজকীয় পদবি ও অন্যান্য বিষয় বিচেনা করে কসবাকে সুলতানি আমলের একটি উপ-বিভাগীয় প্রশাসন কেন্দ্র বলা যেতে পারে। সুলতানি আমলের ‘কসবা’ কে জেলা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। কসবার দায়িত্বে ছিলেন একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, একজন কাজি ও একজন কতোয়ালী। মূঘল আমলের অধিকাংশ কসবাই পূর্বের গুরুত্ব হারিয়ে ফেলে।

কসবা উপজেলার পৌরসভা /ইউনিয়ন সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন :

                                       কসবা পৌরসভা

 

                                   মোট ইউনিয়ন ১০টি

 

                                   ১ নং মূলগ্রাম ইউনিয়ন

                                   ২ নং মেহারী ইউনিয়ন

                                   ৩ নং বাদৈর ইউনিয়ন

                                   ৪ নং খাড়েরা ইউনিয়ন

                                   ৫ নং বিনাউটি  ইউনিয়ন

                                   ৬ নং গোপীনাথপুর ইউনিয়ন

                                   ৭ নং কসবা পশ্চিম  ইউনিয়ন

                                   ৮ নং কুটি ইউনিয়ন

                                   ৯ নং কায়েমপুর ইউনিয়ন

                                   ১০ নং বায়েক ইউনিয়ন

#আয়তন ও অবস্থান কসবা উপজেলার আয়তন ২০৯.৭৮ বর্গ কিলোমিটার (৫১,৮৩৭ একর)। এ উপজেলার উত্তর-পূর্বে আখাউড়া উপজেলা, উত্তরে তিতাস নদী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, উত্তর-পশ্চিমে নবীনগর উপজেলা, দক্ষিণ-পশ্চিমে কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা এবং দক্ষিণে ও পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।
#ভৌগোলিক_পরিবেশ বাংলাদেশের প্রায় সকল ভৌগোলিক উপাদান ও বৈশিষ্ট্য এখানে পরিলক্ষিত হয়। বিস্তীর্ণ সমভূমি, নিচু ভূমি, জলাশয়, উচ্চ ও অনুচ্চ পাহাড়, লাল মাটির পাহাড়, নদী-নালা, খাল বিল পরিবেষ্টিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলা ভূমি। সমগ্র কসবা ছিল নূরনগর পরগনার অন্তর্ভূক্ত। তিতাস, সালদা, বিজনা, সিনাই, সাঙ্গুর, বুড়ি,রাজার খাল,অদের খাল, কালিয়ারা নদী একে বেকে কসবার মধ্যে অতিক্রম করে গেছে। এ উপজেলার পূর্বপ্রান্তে রয়েছে লাল মাটির পাহাড়ী টিলা ভূমি। ছোট ছোট টিলার সবুজ বনানী আর পশ্চিম প্রান্তে সমতল ভূমির প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক ঐতিহ্যবাহী স্থান কসবা উপজেলা যা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার দক্ষিণ সীমান্তে অবস্থিত। বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ, সবুজ গাছপালায় ঢাকা গ্রাম, পাহাড়ী টিলার সবুজ বনানী কসবার প্রকৃতিকে করে তুলেছে অপরুপ। আদি বসতির বিভিন্ন নিদর্শন, ঐতিহ্য আর আধুনিকতার মিশেলে গড়ে উঠেছে আজকের কসবা উপজেলা।
#প্রসাশনিক_এলাকা কসবা উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম কসবা থানার আওতাধীন।
পৌরসভা: কসবা ইউনিয়নসমূহ: ১নং মূলগ্রাম ২নং মেহারী ৩নং বাদৈর ৪নং খাড়েরা ৫নং বিনাউটি ৬নং গোপীনাথপুর ৭নং কসবা পশ্চিম ৮নং কুটি ৯নং কায়েমপুর ১০নং বায়েক
 
#জনসংখ্যার তথ্য_উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কসবা উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৩,১৯,২২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৫১,৮৫২ জন এবং মহিলা ১,৬৭,৩৬৯ জন। মোট পরিবার ৬০,৯১৯টি।[২] জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১,৫২২ জন।
 
#জলবায়ু ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর অন্তর্গত । এ উপজেলায় গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত এই তিনটি ঋতুর প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মে মাসে ৩০ ডিঃসেঃ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ডিঃসেঃ পরিলক্ষিত হয়। জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ ও স্বাস্থ্যকর। বার্ষিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১১৪.৬৫ ইঞ্চি এবং সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত ৫৬.৪৩ ইঞ্চি এবং গড় বৃষ্টিপাত ৭৮.০৬ ইঞ্চি।
 

উপজেলার ঐতিহ্য

#দর্শনীয়_স্থান

কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ- শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধিস্থল। লক্ষীপুর(গোপীনাথপুর) শহীদ মুক্তি যোদ্ধা সমাধিস্থল।

  ক) কোল্লাপাথর শহীদ সমাধিস্থলঃ কসবা উপজেলার দক্ষিণে ১০কিঃমিঃ দুরে ভারতীয় সীমান্তের সন্নিকটে বায়েক ইউনিয়নের কোলস্নাপাথর গ্রামে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সীমান্ত এলাকায় যুদ্ধে শাহাদাৎ বরণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের লাশ সংগ্রহ করে স্থানীয় জনসাধারণের উদ্যোগে স্থানীয় অধিবাসী আঃ মান্নান সাহেবের নিজস্ব  মালিকাধীন পাহাড়ের চূড়ায়  ৫১ জন মুক্তিযোদ্ধাকে সমাহিত করা হয়। সমাধিস্থলকে ঘিরে একটি পর্যটন স্পট গড়ে উঠেছে। জেলা পরিষদ কর্তৃক সমাধিস্থলের পার্শ্বে পর্যটকদের জন্য অত্যাধুনিক ডাকবাংলো ও মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মান কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে।

খ) লক্ষীপুর শহীদ সমাধিস্থলঃ কসবা উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৩কিঃমিঃ উত্তর পূর্বে গোপীনাথপুর ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামে ভারতীয় সীমান্তবর্তী পাহাড়ের চূড়ায় ১২জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সমাহিত করা হয়। সমাধি স্থলকে কেন্দ্র করে পর্যটন স্পট গড়ে উঠছে।

দুটি সমাধিস্থলই ভারতীয় সীমান্তবর্তী জিরো পয়েন্টে লাগোয়া পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত । পাহাড়ী টিলার সবুজ বনানী, সন্নিকটে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ, সবুজ গাছপালায় ঢাকা সমাধিস্থল দুটির  সৌন্দর্য পর্যটকদের হৃদয় ছুয়ে যায়।

★বাংলাদেশের প্রথম ও এক মাত্র কোরআন ভাস্কর্য। কসবা

কল্যাণ সাগর দিঘী ঃকসবা উপজেলা সদরে ডাকবাংলো সংলগ্ন প্রায় ২২ একর আয়তনে কল্যাণ সাগর দিঘী। দিঘীর চার পার্শ্বে পার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ।

পুড়া রাজার জাঙ্গাল- তিন লাখ পীর (তিলক পীর) থেকে বল্লভপুর পর্যন্ত;পাঁচ শত বছরের পুরনো। 
নির্মলা সুন্দরী -শ্রী শ্রী আনন্দময়ী আশ্রম ও জন্ম ভিটা।খেওড়া। 
রাজা ধর্ম মানিক্যের স্ত্রী কমলাবতীর নামে -কমলা সাগর কসবা।(বর্তমানে ত্রিপুরা) মহারাজ দ্বিতীয়ত মানিক্যের দীঘি -ধর্মসাগর কসবা। 
মহারাজ গোবিন্দ মানিক্যের স্ত্রী -গুনবতী মহাদেব্যার নামে -গুনসাগর, জাজিয়ারা,কসবা। 
মহারাজ রামদেব মানিক্যের নামে রামসাগর,মাইজখার,কসবা। 
আরো আছে পদ্মদিঘী (বাউরখন্ড),রাজার দিঘী(মূলগ্রাম),শ্রী দীঘি (শ্রীপুর),কৈলাস দীঘি, আন্ধাদীঘি (খেওড়া),পদ্মা পুকুর (বল্লভপুর গ্রামের পূর্ব পাশে), জুগি পুকুর(বল্লভপুর) ব্লু স্কাই পার্ক; বল্লভপুর-শিমরাইল                
 
#শিক্ষা_ব্যবস্থা ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী কসবা উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫০.৭%।[২] এখানে রয়েছেঃ
প্রাথমিক বিদ্যালয় – ২১৪টি; মহাবিদ্যালয় – ৮টি; উচ্চ বিদ্যালয় – ৩৯টি; জুনিয়র বিদ্যালয় – ২টি; মাদ্রাসা – ২৩টি।
#স্বাস্থ স্বাস্থ্য সেবাদানের জন্য রয়েছেঃ
উপজেলা স্থাস্থ্য কেন্দ্র – ১টি; জন্ম নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র – ৫টি; কমিউনিটি ক্লিনিক – ২টি; স্যাটেলাইট ক্লিনিক – ৬৪টি; পশু চিকিৎসা কেন্দ্র – ১টি; দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র -? টি; কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র – ১টি।
 
#যোগাযোগ_ব্যবস্থা সড়ক পথঃ ১০৫ কিলোমিটার; নৌ- পথঃ০ নটিক্যাল মাইল; রেল পথঃ ১৮কিলোমিটার।
 
 
 

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ আনিসুল হক –– রাজনীতিবিদ এবং আইন মন্ত্রী। আনোয়ার হোসেন –– বীর

ভাষা ও সংষ্কৃতি

কসবা উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাকে ঘিরে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য,চট্টগ্রাম বিভাগের অন্যান্য উপজেলাসমূহ। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার মতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে। কসবা উপজেলার আঞ্চলিক ভাষার সাথে সন্নিহিত ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, ঢাকার ভাষার অনেকটা সাযুজ্য রয়েছে।

 

খেলাধুলা ও বিনোদন

ফুটবল, ক্রিকেট, হাডুডু ইত্যাদি খেলা এখানে  খুবই জনপ্রিয়।  প্রতি বৎসর উপজেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে  স্কুল, কলেজ ও ইউনিয়ন ভিত্তিক ফুটবল ,ক্রিকেট, সাঁতার  ও হাডুডু ইত্যাদি খেলাধূলার প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। চিত্তবিনোদনের জন্য ২টি সিনেমা হল রয়েছে।

 

প্রাকৃতিক সম্পদ

সালদা গ্যাস ক্ষেত্রঃ কসবা উপজেলা সদর থেকে ১০ কিঃমিঃ দক্ষিণে বায়েক ইউনিয়নে পাহাড় থেকে নেমে আসা নদী সালদার তীরবর্তী এলাকায় সালদা গ্যাস ফিল্ড অবস্থিত। সালদা গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলিত হয় । এটি বাংলাদেশের ১৯তম গ্যাসক্ষেত্র এবং মোট গ্যাসের মজুদ ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট। এখানে দুটি কূপ আছে। বর্তমানে দুটি কুপ থেকে  প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলিত হচ্ছে।

 

নদ-নদী

নদ-নদীঃ বিজনা, সালদা, ভুরি, সিনাই নদী বেস্টিত কসবা উপজেলা। এ ছাড়া কসবা উপজেলাতে আরো অনেক নদনদী খাল বিল রয়েছে যার মাধ্যমে বর্ষার পানি ধারন করে বন্য নিয়ন্ত্রণ করে থাকে । 

ব্যবসা-বাণিজ্যঃ  

কসবা উপজেলা ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য প্রসিদ্ধ।  কসবা সদর, নয়নপুর ও কুটি বাজার বৃহত্তম ব্যবসা কেন্দ্রস্থল।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার

মাসুদ উল আলম

 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ,কসবা


মোবাইল : 01705411238

ফোন (অফিস) : 0582473009

ফ্যাক্স : 0852473025

ব্যাচ (বিসিএস) : ৩১

বর্তমান কর্মস্থলে যোগদানের তারিখ : 2019-05-19

প্রাক্তন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগণ

 

নাম

কর্মকালীন সময়

যোগদানের তারিখ

অবমুক্তির তারিখ

মোঃ শাহ্জাহান

১০.০৯.১৯৮৩

০৩.০৯.১৯৮৪

এ বি এম আসাদুর রহমান

২৯.০৯.১৯৮৪

০৬.০৮.১৯৮৫

মোঃ লোকমান হাকিম

০৭.০৮.১৯৮৫

২৫.০১.১৯৮৭

আবুল হুছ্ছাম চৌধুরী

০৫.০২.১৯৮৭

০৫.০২.১৯৯০

রফিকুল-ই-মোহামেদ

০৫.০২.১৯৯০

০১.১২.১৯৯১

শাহ্ মোকসেদ আলী

১৭.১২.১৯৯১

১০.০২.১৯৯৩

গোলাম রববানী

১১.০২.১৯৯৩

৩১.০৮.১৯৯৪

মোঃ নজিবুর রহমান

২২.০৮.১৯৯৪

০৬.০৪.১৯৯৫

মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল

১২.০৪.১৯৯৫

২১.১১.১৯৯৬

মোহাম্মদ ছায়েদুল হক

০৯.১২.১৯৯৬

২৮.০১.১৯৯৮

মোঃ আবদুল গনি

২৭.১২.১৯৯৮

২৩.০৫.২০০১

মোঃ কামরম্নল আহসান

১৭.০৫.২০০১

১২.০২.২০০৪

মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী

১৩.০২.২০০৪

২৯.০২.২০০৪

হাবিবুর রহমান

০১.০৩.২০০৪

২২.১১.২০০৬

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম

২৬.১১.২০০৬

২৪.০৬.২০০৮

আহমেদ ফয়সল ইমাম

১৬.০৬.২০০৮

০৯.০৬.২০০৯

আহমদ কবীর

০৯.০৬.২০০৯

২২.০৮.২০১২

শাখাসমূহ ও কার্যাবলী

 

    
সংস্থাপন শাখা:  
কার্যাবলী:ক)কর্মকর্তা / কর্মচারীদের ব্যক্তিগত নথী ও চাকুরী বহি সংক্রান্ত।
  খ)অফিস আদেশসহ যাবতীয় সংস্থাপন বিষয়ক কাজকর্ম।
সাধারণ শাখা:  
কার্যাবলী:ক)যাবতীয় সাধারণ কাজকর্ম।
রাজস্ব শাখা:  
কার্যাবলী:ক)হাট-বাজার / জলমহল ইজারা ব্যবস্থাপনাসহ যাবতীয় ভূমি সংক্রান্ত কার্যাবলী।
স্থানীয় সরকার শাখা:  
কার্যাবলী:ক)উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যানগণের সম্মানি ভাতা।
  খ)উপজেলা পরিষদের আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণসহ যাবতীয় কার্যক্রম।
  গ)ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কর্মচারীদের সম্মানী ভাতা।
  ঘ)গ্রাম পুলিশদের বেতন ও অন্যান্য ভাতা / পোষাক সরবরাহ
গোপনীয় শাখা:  
কার্যাবলী:ক)যাবতীয় গোপনীয় বিষয়ক কাজকর্ম।
  খ)মাসিক রিপোর্ট / রিটার্ন।
  গ)মাসিক কর্মসূচী প্রনয়ন।
  ঘ)মোবাইল কোট
সার্টিফিকেট শাখা:  
কার্যাবলী:ক)সার্টিফিকেট আদালতের যাবতীয় কাজকর্ম।
  খ)সার্টিফিকেট মামলা গ্রহণ (রুজু) / নিষ্পত্তি।
হিসাব শাখা:  
কার্যাবলী:ক)হিসাব সংক্রান্ত যাবতীয় কাজকর্ম।
  খ)বেতনসহ অন্যান্য ভাতা।
  গ)টিএ-ডিএ
  ঘ)বিল প্রস্তুত ও ক্যাশ উত্তোলন
  ঙ)কর্মচারীদের পোষাক সরবরাহ
  চ)আনুষঙ্গিক মালামাল ক্রয় / সংরক্ষণ / ব্যবহার
    
    

ভাষা ও সংষ্কৃতি

কসবা উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাকে ঘিরে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য,চট্টগ্রাম বিভাগের অন্যান্য উপজেলাসমূহ। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার মতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে। কসবা উপজেলার আঞ্চলিক ভাষার সাথে সন্নিহিত ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, ঢাকার ভাষার অনেকটা সাযুজ্য রয়েছে।